যুক্ত’রাজ্যের ম্যারি কালভার্ট নামের ৬৩ ব’ছ’রের এক না’রী তার জীবন সম্প’র্কে অ’ভিজ্ঞা’তার কথা বর্ণনা দিয়েছেন দ্য গার্ডিয়ানের কাছে।
সেখানে ৩,০০০ পূ’রুষের সাথে ঘু’মানোর অ’ভি’জ্ঞতা বলেছেন। তার এই অ’ভি’জ্ঞতা জীবন সম্পর্কে মানুষের প্র’থাগত ধারনাকে পাল্টে দিতে পারে। গা’র্ডিয়া’নে প্রকাশিত তার অ’ভি’জ্ঞতার কিছুটা তুলে ধ’রা হলো।একরাতে আমি ১৪ জন পু’রুষের সাথে শু’য়েছিলাম এবং চে’ষ্টা করছিলাম এটা খুঁজে বের করতে যে, সারা জীবনে আ’সলে আমি কত জন পুরুষের সাথে শু’য়েছি। স’ত্যিটা হচ্ছে সঠিক সংখ্যাটি আমা’র জানা নেই। আমি গড়ে প্রতি বছর প্রায় ১০০ পুরুষের সাথে যৌ''ন মি’ল’ন করেছি এবং এটা গত তিন দশক ধরে।
আমা’র বয়স ৬৩ বছর এবং আমি বেঁচে থাকার তাগিদে যৌ''ন মি’ল’ন করি না বরং এর প্রতি রয়েছে আমা’র গ’ভীর আক’র্ষণ। উপভোগ, সন্তুষ্টি এবং আনন্দের মধ্যে সময় কা’টানোর জন্য একটি অসাধারণ উপায় হচ্ছেনতার মধ্যে থাকা। ৬০ বছর যাব'’ত দু’জন দু’জনের সাথেন মি’লন করে যাব'’ সেটাকে আমর'’া কখনোই প্রা’কৃতিক বলে মনে করিনি।
জীবন উপ’ভোগের এবং নতুন কিছুর সাথে পরিচিত হওয়ার। আমা’র স্বামী অন্য না’রীদের সাথে মি’লন করে এবং এটাকে কখনোই আমি খা’রাপভাবে নেইনি, কারণ আমি মনে করি সে আমাকে খুবই ভা’লবাসে। ২৮ বছর পর্যন্ত আমা’দের একটি রুটিন মা’ফিক জীবন ছিল এবং আমর'’া নিজেদের মধ্যেই যৌ''ন মি’ল’ন করতাম।
কিন্তু আমা’র স্বামী একদিন হঠাৎ তার এক সহক’র্মীর কাছ থেকে একটি বহুগামীতার ম্যা’গাজিন নিয়ে আসে এবং মজা করে বলে, আ’মা’দের এটা পরীক্ষা করা উচিত। তখন আমি তাকে বোকার মতো কথা বলতে নি’ষেধ করি এবং সে কো’নোদিনই এরকম কথা উচ্চারণ করেনি।কিন্তু আমি ম্যাগাজিনটি দেখতে থাকি এবং ভাবি যে, এটা কতটাই মজার বি’ষয় ‘'হতো।
অবশেষে আমি আমা’র ভা’বনার বি’ষয়টি জানাই এবং আমর'’া ম্যাগাজিনে বহুগামী যুগলদের তালিকা থেকে এক যু’গলের সাথে দেখা করি। ওই যু’গলের বয়স ছিল প্রায় ৪০ বছর এবং তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিল। এক শুক্রবার আমর'’া তাদের সাথে মিলিত হই।
আমর'’া তখন খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম তবে খুব উ’ত্তেজি’ত ছিলাম। আমি বলেছিলাম, আমা’দের একবার পরীক্ষা করে দেখা উচিত বি’ষয়টি কেমন কাটে এবং তা খুব ভালোই কে’টেছিল। আমি তখন ‘জনের সাথে মি’লন করেছিলাম এবং ব্যারি করেছিল জ’নের স্ত্রীর সাথে।