নারায়ণগঞ্জে মডেল থানার ওসি আব্দুর রহমান। কনস্টেবল রুনা আক্তার নামে এক মহিলার সাথে প'রকীয়া করে অনেকদিন যাব'ত এখন তার বাচ্চা হাতে নিয়ে কনস্টেবল রুনা আক্তার দ্বারে দ্বারে ঘুরছে বিচার চেয়ে।
কিন্তু কিছুতেই কোন লাভ হচ্ছে না তার কেউই তার কথায় বিশ্বা'স করতে চায় না। এদিকে ওসি প্রথমের দিকে তাকে বিভিন্ন প্রমোশনের লোভ-লালসা দেখিয়ে প্রেমের প্রস্তাবনা দেয় তাকে পছন্দ করে। অনেকদিন ধরে তাদের এই প্রেম চলে এক সময় এই প্রেমের ফল রুনা আক্তার এর পেটে আসে বাচ্চা। রুনা আক্তার যখন ওসিকে বলে তার বাচ্চা পৃথিবীতে আসবে তখন ওসি আব্দুর রহমান তাকে গ্রহণ করতে চায় না।
এসময় তিনি বলেন এই বাচ্চা আমা'র নয় এর বি'ষয়ে আমি কোন কিছু জানিনা। ওসি আব্দুর রহমান অ’স্বী’কার করে পুরো ঘটনাটি কে। পরে ডিএনএ টেস্ট করার কথা বললে আব্দুর রহমান বলেন এই বাচ্চা যখন আমা'র নয় তাহলে ডিএনএ টেস্ট করার কথা কেন উঠছে এখানে। পরে তিনি হাইকোর্টে ওসি আব্দুর রহমানের নামে মা'মলা করে পু'লিশ তা পরে সত্যতা যাচাই করার জন্য ইনভেস্টিগেশন করে কথাটা কতটুকু
সত্য তা আছে তা। পরে জানা যায় বাচ্চাটি আব্দুর রহমানের। জর্জ তখন রুনা আক্তার কে গ্রহণ করার জন্য আদেশ দেয় এবং তা না মানলে তাকে ১০ বছরের জেল দেওয়া হবে। এখন আব্দুর রহমান এর সামনে কোনো পথ খোলা নেই তাই বাধ্য হয়ে তাঁকে রুনা আক্তার কে বিয়ে করতে হলো।