বৈশ্বিক মহা'মা'রি নভেল করো'না ভাইরাসের কারণে বাড়িতেই থাকছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া এক ছাত্রী। পাশেই খালার বাড়ি হওয়ায় আসা-যাওয়া করতেন।
এর মধ্যেই একদিন ইফতারের দাওয়াত দিয়ে বাড়িতে ডেকে নেন খালা। ইফতার শেষে ওই ছাত্রীকে চা খেতে দেন। কিন্তু চায়ের স'ঙ্গে নে'শাজাতীয় দ্রব্য থাকায় অচেতন হয়ে পড়েন তিনি। এ সময় তাকে ধ'র্ষণ করেন খালু। আর সেই দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করেন খালা।২ মে ঘটনাটি ঘটেছে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজে'লার কমলাবাড়ি মোকামটিলা গ্রামে। শুক্রবার মধ্য রাতে অ'ভিযান চালিয়ে অ'ভিযুক্ত খালা সুমি বেগম ও তার স্বামী কয়েস
আহম'দকে গ্রে'ফতার করে র্যাব'। পরে তাদের থানায় হস্তান্তর করা হয়। কয়েছ আহম'দ একই গ্রামের রেনু মিয়ার ছেলে। সুমি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর খালা হন।৪ মে জৈন্তাপুর থানায় সুমি ও কয়েসের বিরু'দ্ধে মা'মলা করেন ভুক্তভোগী ছাত্রী। শনিবার আ'দালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান জৈন্তাপুর মডেল থানার ওসি শ্যামল বণিক। তিনি জানান, গ্রে'ফতাররা অ'পরাধের কথা স্বীকার করেছেন। এছাড়া
ধ'র্ষণ মা'মলার প্রধান আ'সামি কয়েস আহম'দ নি'ষি'দ্ধ জুয়া তীর খেলাসহ নানা অ'পকর্মের স'ঙ্গে জড়িত। ওসি শ্যামল জানান, ঘটনার দিন ওই ছাত্রীর জ্ঞান ফিরলে চিৎকার শুরু করেন। খবর পেয়ে কয়েস আহম'দের বাড়ি থেকে তাকে উ'দ্ধার করেন বাবা। পরে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুমি জানান, দীর্ঘদিন ধরে তিনি প'র্নোগ্রাফির স'ঙ্গে সম্পৃক্ত। প'র্নোগ্রাফির জন্যই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে কৌশলে এনে স্বামীকে দিয়ে ধ'র্ষণ ও মোবাইলে ভিডিও ধারণ করেন তিনি।