বিশেষজ্ঞদের মতে ভোর বেলায় সহ'বাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃ'দ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃ’দরোগে আ’ক্রা'ন্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায় বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। এরই সাথে সাথে রো’গ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়। এসময় না’রী এবং পুরুষ উভয়েরই যৌ'’ন হ’রমোন গু'’লির মাত্রা থাকে তু'ঙ্গে। তবে এসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়। তাই ঘু'মাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি। ভোরবেলা মিলন শ’রীরে অ্যা’ন্টিবডি গঠন করতে সাহায্য করে,
শরীরের র’ক্ত সঞ্চালন সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আ’র্থ্রাইটিস ও মা’ইগ্রে'নের মত রোগ কম হয়। স'ঙ্গী বা স'ঙ্গিনীর স'ঙ্গে ভালবাসার একান্ত সময় কা’টাতে চাইছেন? এগিয়ে যান। কারণ নিয়মিত যৌ'’নমিলন বা সহ'বাস মানসিক শান্তির স'ঙ্গেই আপনার ক্লা’ন্তি কাটিয়ে দেবে, ক্যালরি কমাবে,
আরামের ঘু'মও উপহার দেবে। এক কথায় শরীরকে করে তুলবে সুস্থ, ঝরঝরে। নিয়মিত স’হবাসের উপকারিতা- ১) স'প্তাহে দু`দিন যৌ'’নমিলন পুরুষদের হা’র্ট অ্যা’টাকের সম্ভাবনা বহুলাংশে কমিয়ে দেয়। ২) যৌ'’নমিলন ব্যা’থা উপশমে অব্যর্থ। যৌ'’নমিলনের সময় অ’র্গাসমের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা পাঁচ গু'ণ বৃ'দ্ধি পায়।
এর স'ঙ্গেই শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা ব্যাথা কমিয়ে দিতে গু'রুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। ৩) নিয়মিত যৌ'’নমিলন শরীরে IgA অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে অ'পরিহার্য্য। ৪) স’হবাস ক্লান্তি দূর করে। মানসিক শা’ন্তি তৈরি করে। ৫) যৌ'’নমিলনের পরবর্তী ঘু'ম আরাম ও শান্তির হয়। যা সার্বিক ভাবে শারীরিক সুস্থতা বৃ'দ্ধি করে।
৬) প্রত্যেকবার যৌ'’নমিলনের ফলে অন্তত পক্ষে ৮০ ক্যালরি করে ক্ষয় হয়। ফলে ওজন ঝরানোর জন্য মোক্ষম প'দ্ধতি সহ'বাস। ৭) যৌ'’নমিলন চলাকালীন ডি’হাইড্রোএপিএন্ড্রোস্টেরন নামের একটি হর’মোন ক্ষরিত হয়। এই হরমোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃ'দ্ধির স'ঙ্গে স'ঙ্গে বিভিন্ন কোষ-কলাকে মেরামত করে। ফলে আয়ু বৃ'দ্ধি পায়।