মাছ একটি শীতল র’ক্তবিশিষ্ট মেরুদ’ণ্ডী প্রাণী যার শ্বা’স-প্রশ্বা’সের জন্য ফুলকা রয়েছে,
চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দে’হে সচরাচর আঁইশ থাকে,সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত এদের দে’হের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়।
এরা সমুদ্রের লোনা জল এবং স্বাদু জলের খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবায় বাস করে। পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে শুরু করে ম’হাসাগরের গহীন অতল স্থানে, অর্থাৎ যেখানেই জল রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
মাছ মানবদে’হে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/ বড়শি দিয়ে মাছ ধ’রা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। কয়েকটি প্রাণী মাছ না হলেও এগু'’লো মাছ হিসাবে প্রচলিত।
আমেরিকার ন্যাশনাল ওসেনিক অ্যান্ড অ্যাটমসফিয়ার অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের বিজ্ঞানীরা ‘ওপা’ নামের উষ্ণ র’ক্তের মাছের সন্ধান পান। মাছটির কানসার টিস্যু এমনভাবে সাজানো যে, শিরা থেকে ঠাণ্ডা র’ক্ত প্রবাহিত হয়ে বিপরীতমুখী উষ্ণ র’ক্তের স’'ঙ্গে মিলিত হয়। যে র’ক্ত কানসার দিকে আসছে তা গরম হয়।
ছত্রাক রোগ, মাছের ক্ষতরোগ, পাখনা ও লেজ পচা রোগ, পেট ফোলা রোগ, সাদা দাগ রোগ, মিক্সোবোলিয়াসিস, উকুন রোগ (আরগু'’লোসিস), ফুলকা পচা রোগ (ট্রাইকোডিনিয়াসিস), কালো দাগ রোগ, গিলফ্লক (ডেক্টাইলোগাইরোসিস), গাইরোডিক্টাইলোসিস, ভিটামিনের অভাব ও অ’পুষ্টি রোগ।