সৌদি আরবে গৃহকর্মী হিসেবে কাজে গিয়ে যৌ'’ন নি’র্যাতনের শিকার বাংলাদেশি নারীরা।
নারী গৃহকর্মীদের সৌদি আরবগামী উড়োজাহাজে তুলে দেওয়ার পর শেষ পর্যন্ত তাঁরা দেশটির কোথায় এবং কী কাজে যুক্ত হন, সে বি'ষয়ে বাংলাদেশের আর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। নি’র্যাতনের শিকার হয়ে কেউ
দূতাবাসের কাছে এলে অথবা ভুক্তভোগী নারীদের স্বজনেরা কোনো অ'ভিযোগ করলেই শুধু সরকার এ-সংক্রা'ন্ত তথ্য জানতে পারে। নারী কর্মী পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়াটি এককভাবে সৌদি আরবের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
সৌদি আরবে নারী কর্মীদের সমস্যা নিয়ে ২০১৬ সালের মা'র্চেও রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম উইং ঢাকায় প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠিয়েছিল। এতে বলা হয়, বিদ্যমান
ব্যবস্থায় সৌদি আরবে নারী গৃহকর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব রয়েছে। দূতাবাস এবং জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্র'শিক্ষণ ব্যুরো বা মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা অনেকটাই গৌণ। পুরোটাই একপেশে এবং সৌদি আরব আরোপিত।