বাজারে দেশি প্রজাতির চিতল, বোয়াল, শিং ও বাইন মাছের দেখা মেলে কালেভদ্রে। এখন বাজারে গেলে পাওয়া যায় না পাবদা, খলিশা, গজার, বেলে, রয়না, ফলই, চান্দা ও পুঁটি মাছ। এসব মাছ খেতে হলে তা খুঁজে বেড়াতে হয়। নতুন প্রজন্মের কাছে এসব মাছের প্রাচুর্য ও স্বাদ কেবলই গল্প।
পরিবারে ৪০ বছর বয়সের ওপরে যারা আছেন, তারা দেশি এসব মাছের স্বাদ-গন্ধ মনে গেঁথে রেখেছেন। ফলে খাবার টেবিলে বর্তমানের চাষের পুঁটির স'ঙ্গে তুলনায় চলে আসে খাল-বিল, পুকুর, ডোবায় এমনি এমনি বেড়ে ওঠা পুঁটির স্বাদের কথা। এখন কত বড় বড় কই মাছ! কিন্তু কইয়ের তেলে কই ভাজার প্রবচনটি তেমন আর উচ্চারিত হয় না। চাষের কই শরীরে-স্বাস্থ্যে বড় কিন্তু তাতে সেই তেল নেই।
দেশি মাছ কমে যেতে যেতে তার গল্পও তেমন ওঠে না বলে অনেক পরিবারের শিশু-কিশোররা এসব মাছের নামই শোনেনি। অথচ নদী ও জলাভূমির বাংলাদেশের খাল-বিল,
ঝিল এবং পুকুরে বিপুল সংখ্যায় পাওয়া যেত দেশি অনেক প্রজাতির মাছ। মাছের প্রতি ভালোবাসার টানেই এক সময় বলা 'হতো ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’। তবে আশার কথা, দেশি প্রজাতির মাছের চাহিদা ও কদর আবারও সেসব মাছ ফিরিয়ে আনার সম্ভাবনা জাগিয়েছে। দেশের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে দেশের কয়েকটি জায়গায় বিলু'প্তপ্রায় মাছের চাষ বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়।এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়। সেটা নাচ,গান,মাছ ধ’রা,সা'প ধ’রা,অ’শ্লী'ল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়।
সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমর'া অনেক ভালো এবং আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই। যেগু'লো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন। নিউজটি ভালো মনে হলে কমেন্টে জানিয়ে আমা'দের উৎসাহিত করুন।