প্রবাসীর স্ত্রীকে অ’ন্তঃস’ত্ত্বা করার অ’ভিযোগে ব্রা’হ্ম’ণবাড়িয়ার ন’বীনগর উপজে’লার শ্রীরামপুর গ্রামের আবু ওলাইয়া খানকা শরিফের তত্ত্বাবধায়ক মাওলানা সিরাজুল ই’সলামকে (৪৮) গ্রে'’'প্তার করা হয়েছে।
শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) তাকে কা’রাগারে পাঠানো হয়েছে। মাওলানা সিরাজুল ই’সলাম হবিগঞ্জ জে’লার মাধবপুর উপজে’লার বড়গাঁ গ্রামের মৃ’ত আশিকুল ই’সলামের ছেলে। পৌর এলাকার ওই প্রবাসীর স্ত্রী বা’দী হয়ে ন’বীনগর থা’নায় মা’মলা দা’য়ের করেন।
জানা যায়, খানকার তত্ত্বাবধায়ক মাওলানা সিরাজুল ই’সলাম লোকজনকে ঝা’ড়ফুঁ’ক দিতেন। এ খানকায় আশপাশের গ্রামসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে না’রী-পুরুষ সমবেত হন। পাশের গ্রাম ভোলাচং গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রীও এ খানকায় ঝা’ড়ফুঁ’কের জন্য আসা-যাওয়া করতেন।
ওই মাওলানা গ্রামের সহজ-সরল ধ’র্মান্ধ না’রীদের নানা কৌশলে ফেলে অ’নৈতিক কাজ করতেন। ওই প্রবাসীর স্ত্রীও ওই ফাঁ'’দে পা দেয়। একপর্যায়ে ওই না’রী অ’ন্তঃস’ত্ত্বা হয়। বি'ষয়টি কানাঘু'ষায় সমাজে ফাঁ'’স হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে ন’বীনগর থা’নার ওসি আমিনুর র'শিদ জানান, বৃহস্পতিবার সারাদিন স্থানীয়দের মাঝে এ ঘ’টনায় কানাঘু'ষা ও উ’ত্তেজনা বি’রাজ করছিল। এ খবর জানতে পেরে পু’লিশ গিয়ে ঘ’টনার স’ত্যতা পেয়ে খানকার তত্ত্বাবধায়ক মাওলানা সিরাজুল ই’সলামকে সন্ধ্যায় আ’টক করে। রাতেই ওই প্রবাসীর স্ত্রী বা’দী হয়ে মা’মলা করেন।
কক্সবাজারে আবাসিক কটেজ থেকে ৫২ না’রী-পুরুষ আ’টক ডেস্ক রিপোর্ট ● কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকার আবাসিক কটেজ থেকে ৫২ জন না’রী-পুরুষকে আ’টক করেছে পু’লিশ। শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল জোনের লাইট হাউজ এলাকায় তিনটি কটেজে অ’ভিযান চালিয়ে তাদের আ’টক করা হয়েছে।
আ’টককৃতদের মধ্যে ৩১ জন না’রী ও ২১ জন পুরুষ রয়েছে। পু’লিশ বলছে, আ’টককৃত এসব না’রী-পুরুষ কটেজগু'লোতে অসামাজিক কার্যকলাপে জ’ড়িত রয়েছে। এসময় একটি কটেজ থেকে ইয়াবাও উ’'দ্ধার হয়েছে।
শুক্রবার রাতে এসব ত’থ্য জানান কক্সবাজারের অতিরিক্ত পু’লিশ সুপার (প্রশা’সন) মো. রফিকুল ই’সলাম। অতিরিক্ত পু’লিশ সুপার রফিকুল ই’সলাম জানান, ‘এক শ্রেণির আবাসিক কটেজ মালিক ও ম্যানেজারসহ সং'ঘব’'দ্ধ একটি চ’ক্র হোটেল-মোটেল জোনের কটেজগু'লোতে দীর্ঘদিন ধ’রে অসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে আসার খবরে পু’লিশের একটি দল অ’ভিযান চালায়।
শুক্রবার বিকাল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চালানো অ’ভিযানে না’রীসহ ৫২ জনকে আ’টক করা হয়। তিনি বলেন, ‘অসামাজিক কার্যকলাপ চালানোর অ’ভিযোগ উঠা আমির ড্রিম প্যালেস থেকে এক কর্মচারীসহ ৮ জন পুরুষ ও দুজন না’রীকে আ’টক করা হয়।মিম রিসোর্ট থেকে এক কর্মচারীসহ ১৩ জন পুরুষ ও ১৭ জন না’রী এবং আজিজ গেস্ট ইন থেকে ১০ জন পুরুষ ও ২ জন না’রীকে আ’টক করা হয়। এসময় আজিজ গেস্ট ইন কটেজের ম্যানেজারের ডেস্ক থেকে ৩৬০টি ইয়াবা উ’'দ্ধার হয়েছে।
এছাড়া মিম রিসোর্টের পার্শ্ববর্তী অ’জ্ঞাত (সাইনবোর্ড বিহীন) এক কটেজে অ’ভিযান চালানো হলেও ভেতরে থাকা লোকজন পেছনের গো’পন দরজা দিয়ে পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আ’টক করা সম্ভব হয়নি। অতিরিক্ত পু’লিশ সুপার বলেন, হোটেল-মোটেল জোনের কটেজগু'লো আবাসিক পর্যটন ব্যবসার আ’ড়ালে সং'ঘব’'দ্ধ একটি চ’ক্র দী’র্ঘদিন ধ’রে এ আসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে আসছিল। চ’ক্রটি নানা কৌ’শলে কক্সবাজার শহরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে না’রীদের সংগ্রহ করে অ’সামাজিক কার্যকলাপে ব্যবহার করে আসছে। এধরনের অ’ভিযান সবসময় চলতে থাকবে।
কক্সবাজার সদর মডেল থা’নার ওসি ত'দন্ত বিপুল চন্দ্র দে জানান, গ্রে'’'প্তারকৃতদের প্রাথমিক জি’জ্ঞাসাবা’দ চলছে। জি’জ্ঞাসাবা’দ শে’ষে আ’টককৃতদের বি’রু'দ্ধে সংশ্লিষ্ট আ’ইনে মা’মলা করা হয়েছে। শনিবার সকালে তাদের কক্সবাজার আ’দালতে সো’পর্দ করা হবে।